Monday, April 7, 2014

অনলাইনে আয় করা টাকা বাংলাদেশে আনার উপায়সমূহ।

বিভিন্ন সাইট থেকে টাকা উঠাবেন,টাকা উঠাতে অনেক উপায় রয়েছে। যেমন- ওডেস্ক থেকে টাকা তুলবেন 

১. পেওনিয়ার প্রিপেইড ডেবিট মাস্টারকার্ড
এটা বাংলাদেশে অনলাইনের টাকা পাওয়ার জন্যে জনপ্রিয় রাস্তা। তুমি ওডেস্ক থেকে মাস্টারকার্ড পেয়ে সেই কার্ড থেকে টাকা উঠাতে পারো। 

২. পে'জা দিয়ে টাকা উঠানো: 

৩. চেকে টাকা পাওয়া
এটা একটা ব্যাংকের চেক যেটি তুমি যেকোন ব্যাংক থেকেই উত্তোলন করতে পারবে। 

৪. মানিবুকারস্ থেকে টাকা প্রাপ্তি

৫. পেপ্যাল-এর মাধ্যমে টাকা পাওয়া
পেপ্যাল টাকা পাওয়ার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম, যেটি তোমাকে অনলাইনে টাকা পেতে সাহায্য করবে। অবশ্য, এখনও পেপ্যাল বাংলাদেশে আসেনি।


অনলাইনে স্বল্প সময়ে সহজ আয়

বিশ্বজুড়ে শ্রমবাজারে ব্যাপক পরিবর্তন আনছে ইন্টারনেটে শ্রম বিনিময় ও অনলাইনে কাজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন। পিছিয়ে নেই বাংলাদেশও। স্বল্প সময়ে সহজে আয়ের সুযোগ থাকাতেই ইল্যান্স, ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার নামে অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে বাংলাদেশের তরুণ ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা বাড়ছে আর তাঁরা কাজও করে যাচ্ছেন সমান দক্ষতায়।
স্বল্প সময়ে কম পারিশ্রমিকে জটিল কাজের সমাধান দিচ্ছেন ফ্রিল্যান্সাররা। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার মতো উন্নত দেশগুলো থেকে আসছে নানা কাজ। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজের অর্ডার দিয়ে দক্ষ শ্রমিক বাছাই করে স্বল্প সময়ে, কম পারিশ্রমিকে কাজ করিয়ে নিচ্ছে।
কিন্তু একটা সময় ছিল যখন কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্থানীয় প্রতিষ্ঠান বাদে কাজ করিয়ে নেওয়া সম্ভবই ছিল না। বর্তমানে অনলাইনে ক্লাউড পদ্ধতিতে খুব সহজেই বিশ্বের নানা প্রান্তের দক্ষ পেশাজীবীদের দিয়ে কম পারিশ্রমিকে কাজ করিয়ে নিতে পারছে প্রতিষ্ঠানগুলো। অনলাইনের এ শ্রমশক্তি নিয়ে সম্প্রতি ইকোনোমিস্টে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
পারিশ্রমিক ও প্রতিযোগিতাই বাড়িয়েছে জনপ্রিয়তা
খুব কম সময়ের নোটিশে ২২ মিনিটের একটি ভিডিও ইংরেজি থেকে স্প্যানিশ ভাষায় অনুবাদ করে দেওয়ার অর্ডার দিয়ে একটি কাজের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল ওয়েবসাইটে। কাজের জন্য বাজেট ধরা হয়েছিল এক হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার। বিজ্ঞাপনটি প্রকাশিত হয় অনলাইন মার্কেটপ্লেসের জনপ্রিয় দুটি সাইট ইল্যান্স ডটকম ও ওডেস্ক ডটকমে । এর বিপরীতে ইল্যান্সে ২৫ টি বিড জমা পড়েছিল। অর্থাত্, ২৫ জন ফ্রিল্যান্সার ইল্যান্সে ওই কাজটির পাবার জন্য আবেদন করেন। ১৫ টি দেশের এই ২৫ জন ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি ছিলেন নতুন ফ্রিল্যান্সার। ঘণ্টাপ্রতি কাজের ক্ষেত্রে যে পারিশ্রমিক চাওয়া হয়েছিল দেশ ভেদে তার ভিন্নতা ছিল। এ ক্ষেত্রে কোনো ফ্রিল্যান্সার ঘণ্টাপ্রতি ১৬ ডলার আবেদন করেছিলেন আবার কেউ বা কাজের বিনিময়ে পারিশ্রমিক চেয়েছিলেন ঘণ্টাপ্রতি ৩২ ডলার । কাজের অভিজ্ঞতা ও অঞ্চলভেদে এ পারিশ্রমিকের তারতম্য, দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে প্রতিযোগিতার কারণেই অনলাইনভিত্তিক মার্কেটপ্লেসগুলোর জনপ্রিয়তা বেড়েছে।
বিস্তৃত হয়েছে শ্রমবাজার
২০১২ সালে অনলাইন শ্রম বাজার ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। ২০১৪ সাল নাগাদ অনলাইন এ শ্রম বাজার দ্বিগুণ হয়ে যাবে। ২০১৮ সাল নাগাদ অনলাইন শ্রমশক্তির বাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছাবে বলেই মার্কিন বাজার গবেষকেরা ধারণা করছেন। 
 প্রতিদ্বন্দ্বী ওডেস্ক ও ইল্যান্স
 অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে সেরা প্রতিষ্ঠানের দাবি করে ওডেস্ক ও ইল্যান্স। ২০১২ সালে তথ্য অনুযায়ী, প্রতিটি সাইটে পাঁচ লাখেরও বেশি কাজ পোস্ট হয়েছে। ২০১২ সাল নাগাদ ওডেস্কে ৩০ লাখ ও ইল্যান্সে ২৫ লাখ ফ্রিল্যান্সার কাজ পাওয়ার জন্য নিবন্ধন করেছেন। তবে ওডেস্ক ও ইল্যান্স নিজেদের প্রতিদ্বন্দ্বী দাবি করলেও অর্থ ব্যয়ের হিসাবে ইল্যান্সের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ওডেস্ক। ওডেস্কের তথ্য অনুযায়ী, ২০১২ সালে শুধু ওডেস্কে সাড়ে তিন কোটি ঘণ্টা কাজ হয়েছে।
ইল্যান্সের প্রধান নির্বাহী ফাবিও রোসাটি এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, উচ্চ পর্যায়ের ফ্রিল্যান্স কাজের বাজার নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী ইল্যান্স, আর তাই ইবে এবং ফেসবুকের মতো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এমন সাধারণ পর্যায়ের কাজ করার কোনো চুক্তি করা হয় না। এর বিপরীত মত নিয়ে ওডেস্কের প্রধান নির্বাহী গ্যারি সোয়ারট বলেন, বড় আকারের প্রতিষ্ঠানগুলোর চাহিদা সৃজনশীলভাবে মেটাতে পারে বলেই ওডেস্কের অগ্রগতি বজায় থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে, অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে তৃতীয় অবস্থান হিসেবে ফ্রিল্যান্সার সাইটটিকে ধরা হয়। নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সারের হিসেবে এ সাইটটি অবশ্য শীর্ষে। এ সাইটটিতে ৭০ লাখ নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন। তবে সাইটটিতে কাজের পারিশ্রমিক কম হওয়ায় এটি পিছিয়ে পড়ছে। ওডেস্ক, ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সার ছাড়াও নতুন নতুন আরও বেশ কিছু সাইট দ্রুত অনলাইনে সামনে চলে আসছে।
 ব্যবসার কৌশল
শ্রমবাজার তৈরি ও ব্যবসা কৌশলের ক্ষেত্রেও অনলাইনের এ সাইটগুলো আলাদা। প্রতিটি কাজ সম্পন্ন হলে নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি কেটে রাখে সাইটগুলো। পাশাপাশি কাজদাতা ও কর্মীর মধ্যে রেটিং, ফিডব্যাক পদ্ধতি যুক্ত করে কাজদাতা ও কর্মীর প্রোফাইলও সমৃদ্ধ করে। তবে পারিশ্রমিক নির্ধারণ ও পরিশোধের ক্ষেত্রে প্রশংসনীয় কাজ করে যাচ্ছে ওডেস্ক।
দক্ষতাই কাজ পাওয়ার একমাত্র উপায়
অনলাইন শ্রমবাজারে কাজ করে অনেকেই নিজের প্রতিষ্ঠান পর্যন্ত দাঁড় করিয়ে ফেলেছেন। এ ধরনের ফ্রিল্যান্সারদের এখন উদ্যোক্তা বলা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ভারত এমনকি বাংলাদেশেও গড়ে উঠেছে এ ধরনের প্রতিষ্ঠান। তবে বিশ্ব শ্রমশক্তি বিবর্তনের ক্ষেত্রে অনলাইনের এ শ্রম বিনিময় কী পরিবর্তন আনছে তা নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে। বাজার বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান অ্যাসেঞ্চারের মতে, অনলাইন শ্রমবাজারে কর্মী দ্রুত বাড়ছে। এ বাজার এখন ক্রমশ বাড়ছে। এ বাজারে কাজ করতে গেলে সবচেয়ে বেশি দক্ষতা থাকতে হবে তথ্য ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে। ২০১২ সালে ওডেস্ক ও ইল্যান্সে সবচেয়ে বেশি কাজ পেয়েছেন ওয়েব প্রোগ্রামিং ও মোবাইল অ্যাপ তৈরিতে দক্ষ কর্মীরা। তবে কাজের অন্যান্য ক্ষেত্র দ্রুত বাড়ছে। ২০০৭ সালে মূলত চারটি বিভাগে কাজ পেতেন কর্মীরা। ২০১২ সালে এসে ৩৫ টিরও বেশি বিভাগে কাজ পাচ্ছেন তাঁরা।  প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, অনুবাদ-ভাষান্তর, কপি তৈরি করার কাজগুলো দ্রুত বাড়ছে।
 পারিশ্রমিক বৈষম্য
অনলাইনে দক্ষ কর্মী বাছাই করে পারিশ্রমিক নির্ধারণ করে কাজ দেওয়ার সুবিধা পান কাজদাতা। কাজ ঠিকভাবে সম্পন্ন হলে কাজদাতা ও কর্মী পরস্পরকে মূল্যায়নের সুবিধা পান। যা তাঁদের অভিজ্ঞতা হিসেবে প্রোফাইলে যুক্ত হয়। পরবর্তী কাজ পেতেও যা সহায়ক হয়। তবে অনলাইন শ্রম বাজারের পারিশ্রমিক বৈষম্য নিয়ে সমালোচনাও নেহাত কম নয়। কম পারিশ্রমিকে উন্নত দেশের বায়াররা উন্নয়নশীল দেশগুলোর ফ্রিল্যান্সারদেরকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিচ্ছে। তবে ইল্যান্স ও ওডেস্ক কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে অবশ্য ভিন্নমত পোষণ করে। তাদের মতে, কাজ শুধু একমুখী নয়। অর্থাত্ উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকেও এসব সাইটে কাজ পোস্ট করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্রিল্যান্সাররাও আয়ের সুযোগ পাচ্ছেন।
অভিজ্ঞতা পারিশ্রমিক বাড়ায়
অনেকে ফ্রিল্যান্সার কম পারিশ্রমিকে কাজ শুরু করলেও এক বছরের মধ্যেই আবার তার কাজের ধরন অনুসারে পারিশ্রমিক বাড়িয়ে নিচ্ছেন। এক বছরের অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের ক্ষেত্রে গড়ে শতকরা ৬০ শতাংশ হারে পারিশ্রমিক বাড়িয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটে যা তিন বছরে ১৯০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে।
 অনলাইন শ্রমবাজারই ভবিষ্যৎ
অ্যাসেঞ্চারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাজদাতাকে শুধু স্থায়ী কর্মী নিয়োগ দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়াটা ঠিক হবে না বরং হাতের নাগালে থাকা অসংখ্য দক্ষ ভারচুয়াল কর্মীকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার সুযোগের কথাও ভাবতে হবে।
সূত্র: প্রথম আলো

Friday, April 4, 2014

পিটিসি : খুব সহজ এবং খুব কঠিন

ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে একটি কথা প্রায়ই বলা হয়, সহজে ঘরে বসে আয়। অনেক সময় আরো নির্দিস্ট করে বলা হয় দিনে কিছু সময় ব্যয় করে হাজার ডলার আয় করুন। ফলে এক ধরনের ধারনা তৈরী হয়ে গেছে। অনেকেই ধরে নেন কাজে হাত দিলেই সাথে সাথে টাকা আসতে শুরু করবে। একে ভুল ধারনা বলতে পারেন কারন হাজার ডলার আয় করার কাজটি সহজ না।
আবার বিপরীতভাবে কাজে হাত দিলে সাথে সাথে টাকা আসতে শুরু করে একথাও ঠিক। কতটা সহজে কি পরিমান আয় করা বাস্তবসম্মত, হাজার ডলার আয়ের জন্য কতটা সময়, শ্রম, মেধা ব্যয় করতে হয় এবিষয়ে কিছুটা ধারনা পেতে পারেন এই লেখা থেকে।


পিটিসি : খুব সহজ এবং খুব কঠিন  
ক্লিক করলেই টাকা পাবেন, যত ক্লিক তত টাকা এভাবেই প্রচার করা হয় পিটিসির। কাজটি অত্যন্ত সহজ। পিটিসি সাইটে গিয়ে তাদের সদস্য হবেন (বিনামুল্যে)। এরপর তাদের নিয়ম অনুযায়ী নির্দিস্ট লিংকে ক্লিক করবেন। লিংক অনুযায়ী আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে। লিংকগুলি মুলত বিজ্ঞাপনের। যারা বিজ্ঞাপন দিয়েছেন তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনি ক্লিক করলে যে টাকা পাবেন তার বিনিময়ে তাদের বিজ্ঞাপন দেখবেন। এটুকু কাজ খুব সহজ। যদি এভাবে যথেষ্ট পরিমান আয় করতে চান তাহলে কঠিন বিষয় শুরু হয়।

বেশি আয়ের শর্তগুলি জেনে নিন। ধরুন ক্লিকসেন্সে আপনি সদস্য হলেন। আপনি দিনে কোন ধরনের কতগুলি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন বিষয়টি অনেকগুলি শর্তের ওপর নির্ভর করে (এবিষয়ে বিস্তারিত রয়েছে এখানে)। সাধারনভাবে আপনি ১৫ থেকে ৩০টি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন। এভাবে আপনার আয় হবে বড়জোর মাসে ৫ ডলার। আপনি যদি এধরনের ১০টি সাইটের সদস্য হন তাহলে সর্বোচ্চ ৫০ ডলার আয় করতে পারেন।
যদি অন্যকে সদস্য করে দিতে পারেন (বিনামুল্যের) তাহলে তিনি ক্লিক করলে তার ভাগও পাবেন। যতজনকে সদস্য করবেন আপনার আয় তত বেশি। বাস্তবে যদি ব্লগ/ওয়েবসাইট/ফেসবুক/ইমেইল ইত্যাদি ব্যবহার করে আপনি শতশত সদস্য সংগ্রহ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে তাদের মাধ্যমে আয় আপনার নিজের আয়ের বহুগুন বেশি হবে। কাজটি সহজ না নিশ্চয়ই। আপনাকে জনপ্রিয় ব্লগ বা বহু ফলোয়ার সহ ফেসবুক একাউন্ট রাখতে হবে।  
আরেকভাবে আয় বাড়ানো যায়। আপনি টাকা দিয়ে বিনামুল্যের সদস্য থেকে প্রিমিয়াম সদস্যপদ নিতে পারেন। এরফলে নিষ্চিতভাবে বেশিসংখ্যায় বেশি টাকার বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার সুযোগ পাবেন। সেইসাথে আপনার সদস্যের মাধ্যমে যারা সদস্য হবেন তাদের (ক্লিকসেন্সে ৮ লেভেল পর্যন্ত) তাদের টাকাও পাবেন। এই কাজগুলির সবকিছু করলে আপনার পক্ষে পিটিসি থেকে হাজার ডলার আয় সম্ভব।
আরেকটি সমস্যার কথাও মাথায় রাখা ভাল। অনেক পিটিসি সাইট অত্যন্ত মনোলোভা বিজ্ঞাপন দেয়, কাজ করলে আপনার একাউন্টে টাকা জমেছে সেটা দেখা যায় কিন্তু সেই টাকা পাওয়া যায় না। কাজেই কারো সদস্য হওয়ার আগে আপনার জেনে নেয়া প্রয়োজন সেই সাইট নির্ভরযোগ্য নাকি ভুয়া।
আরেকটি বড় সমস্যা, বাংলাদেশে পেপলের মাধ্যমে টাকা পাওয়ার ব্যবস্থা না থাকা। অনেক পিটিসি সাইট কেবলমাত্র পেপলের মাধ্যমে টাকা দেয়। শুধুমাত্র একারনেই আপনি অনেক পিটিসি সাইট ব্যবহারের সুযোগ পাবেন না।
কাজেই আপনি বলতে পারেন পিটিসি ব্যবহার করে ইন্টারনেটে আয় অত্যন্ত সহজ আবার অত্যন্ত কঠিন।
ফ্রিল্যান্সিং : সহজ এবং কঠিন
ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন কাজ নিয়ে করে দেয়া। আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ নেবেন এবং সেই অনুসারে টাকা পাবেন। যেমন ডাটা এন্ট্রি করলে পাবেন কম টাকা, গ্রাফিক ডিজাইন, ফ্লাশ এনিমেশন ইত্যাদি করলে পাবেন বেশি টাকা, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগামিং কাজে আরো বেশি টাকা।
একেবারে সহজ কাজ নিয়ে আলোচনা করা যাক। আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করতে জানলে ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারেন। সে হিসেবে কাজ সহজ। যেহেতু ডলারে হিসেব করা হয়, ঘন্টাপ্রতি ৪ ডলার আয় করলে দিনে ৫ ঘন্টা হিসেবে মাসে ৫০০ ডলার আয় করতে পারেন। কখনো কখনো আরো বেশি।
কঠিন কাজ হচ্ছে কাজ পাওয়া। সাধারন কাজ পাওয়া যায় ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে। ফ্রিল্যান্সার, ওডেস্ক, স্ক্রিপ্টল্যান্স, গুরু ইত্যাদি সাইটে বিনামুল্যে সদস্য হওয়া যায়। তাদের সাইটে কাজের বর্ননা দেয়া আছে। আপনি সেটা দেখে কত টাকায় কাজ করতে চান জানাবেন। যার কাজ তিনি আপনার যোগ্যতা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হবেন আপনি সেটা সময়মত করে দিতে পারবেন। তিনি অনুমতি দিলে আপনি কাজ করে পাঠিয়ে দেবেন, কাজের টাকা ফ্রিল্যান্সিং সাইটে জমা হবে। আপনি সেখান থেকে উঠিয়ে নিতে পারবেন।
অনেকের জন্যই সমস্যা হচ্ছে কাজের জন্য যোগাযোগ করা। এজন্য দক্ষতা প্রয়োজন। কোন কাজ কত টাকায় করবেন সেটা ঠিক করা, তাদের সাথে যোগাযোগের সময় ঠিকভাবে নিজের দক্ষতা জানানো ইত্যাদির জন্য যথেষ্ট ধৈর্য্য প্রয়োজন। বিশেষ করে নতুন অবস্থায় যখন আপনার নামের পাশে অভিজ্ঞতা লেখা নেই। কিছু কাজ ঠিকভাবে করার পর সেগুলি আপনার পরিচিতির সাথে থাকে বলে পরবর্তীতে কাজ পাওয়া সহজ হয়।
কাজেই ফ্রিল্যান্সিং কাজ তুলনামুলক সহজ। দিনে কিছু সময় ব্যয় করে আপনি যথেষ্ট পরিমান টাকা উপার্জন করতে পারেন। কিন্তু যোগাযোগের কাজটি অনেকটাই কঠিন। এজন্য সঠিক পদ্ধতি জানা, সবসময় লেগে থাকা, যোগাযোগ করার মত ইংরেজি জানা ইত্যাদি প্রয়োজন হয়।
ইন্টারনেট থেকে আয়কে সহজ বলতেই পারেন। কিন্তু যখন ভাল ফল আশা করবেন কিংবা চাকরীর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করবেন তখন দিনের কিছু সময় ব্যয় করা যথেষ্ট না। বাস্তবতা হচ্ছে ইন্টারনেটে আয়ের জন্য চাকরীর থেকেও বেশি সময় ব্যয় করতে হয়। দিনে-রাতে সবসময় যোগাযোগ রক্ষা করতে হয়।
আর ফল ?
আপনি হয়ত লক্ষ টাকা বেতনের চাকরী আশা করতে পারেন না। ইন্টারনেটে কাজ করে লক্ষ টাকা আয় করা খুবই সম্ভব।

প্রতিনিয়ত জানুন শুধু গুগল ব্যবহার করে

গুগলকে কিভাবে কোন কিছু খুজতে ব্যবহার করবেন


Google হতে পারে আপনার জানার এবং শেখার আদর্শ মাধ্যম।


গুগল
আপনি হয়ত এখন নিউজিল্যান্ডের সময় জানতে চাচ্ছেন অথবা সিংগাপুরের বা লন্ডনের weather.
সূর্যোদয়,সূর্যাস্ত হয় কখন মালয়েশিয়া,সৌদিআরব,জর্ডান কিংবা চিলি তে।


তা জানতে উপরের লিংকে ক্লিক করুন। যে পেজ অপেন হবে weather জায়গা ঠিক রেখে যে শহর বা সিটি weather দেখতে চান তা লিখুন তারপর সার্চ বাটনে ক্লিক করুন।
আরো যা যা আছে
  • স্টক কোটস
  • ক্যালকুলেটর
  • বই খোজ
  • ইউনিট পরিবর্তন  (Example: )
  • পাবলিক ডাটা
  • পিপল প্রোফাইল
  • Synonym Search
  • Dictionary Definitions
  • Spell Checker
  • Health Conditions
  • Flight Tracking              Example:    american airlines 18
  • Flight Schedules            Example:     flights from denver to chicago
  • Currency Conversion    Example:     150 GBP in USD
  • Related Search               Example:     related:www.cnn.com
আরো অনেক কিছু ।
  1. Blog Search ব্লগ খুঁজছেন
  2. Book Search বই
  3. Catalogs  ক্যাটালগ
  4. Code Search 
  5. Directory
  6. Finance
  7. Images
  8. Local/Maps
  9. News
  10. Patent Search
  11. Product Search
  12. Scholar
  13. Video
  14. Web Search
আর কোন সাইট সম্পর্কে জানতে লিখুন  info: http://ptcpct.blogspot.com/   বা  (যে সাইট সম্পর্কে জানেত চান)।
খুজুন-জানুন-শিখুন।
সবসময় দেশ এবং দেশের মানুষকে ভালবাসুন।

অনলাইন বা ইন্টারনেট থেকে আয়; সত্যি সম্ভব?

ঘরে বসে কি সত্যি ইন্টারনেট থেকে আয় করা যায়? –এই নিয়ে সন্দেহ আর বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচলে ভুগছেন অনেকেই। অনেকের কাছেই এটা ভুয়া গল্প মাত্র, আবার অনেকেই ভালো ফলও পাচ্ছেন। আর কেউ কেউ আছেন, যাঁরা বিশ্বাস বুকে নিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছেন, সাফল্যের মুখ দেখতে পারছেন না তাঁদের ভুল পদ্ধতি কিংবা ভুয়া পথে হাঁটার জন্যে।
হ্যাঁ, ইন্টারনেট বা অনলাইন থেকে টাকা আয় করা যায়। তবে একটা বিষয় সত্যি, আপনি খুঁজলে যে পথগুলো পাবেন তার সিংহভাগই স্ক্যাম; আর একারণেই অনেকের বিশ্বাস উঠে গেছে, ভুয়া গল্প মনে করছেন। অনলাইন আর্নিং-এ (আউটসোর্সিং) বাংলাদেশ বেশ ভালো করছে, কিছুদিন আগে একটা প্রতিবেদনে পড়েছিলাম- বিশ্বের শহরগুলোর মধ্যে ইন্টারনেট ভিত্তিক আউটসোর্সিং-এ ঢাকার অবস্থান তৃতীয়!
আপনি যদি ভেবে থাকেন যে ঘরে বসে থাকবেন, দুই-চারটা ক্লিক করবেন আর ইন্টারনেটের টাকা আপনার পকেটে চলে আসবে, তাহলে বলবো আপনি নেহায়ত একটা বোকা। একটা ব্যাপার ভাবুন, আপনি যে চাকুরীটা করেন সেখানে আপনাকে সাত-আট ঘণ্টা সময় দিতে হয়। এক্ষেত্রেও আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে। তবে হ্যা, আউটসোর্সিং-এ পথভেদে আপনাকে পরিশ্রম কম-বেশি করতে হতে পারে।
চলুন দেখি ইন্টারনেট থেকে টাকা কামানোর কী কী পথ আছে-
১. গুগোল এডসেন্সঃ এটি সবচেয়ে জনপ্রিয়, আলোচিত এবং অবশ্যই বিশ্বস্ত পদ্ধতি। এক্ষেত্রে আপনার নিজের একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে। Google-এর বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবেন আপনার সাইটে, ভিজিটররা সেই বিজ্ঞাপনের লিংকে ক্লিক করলে আপনি নির্দিষ্ট অংকের টাকা পাবেন। সেক্ষেত্রে আপনার সাইট গুগোল কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে। 
২. অন্যান্য বিজ্ঞাপনঃ ইন্টারনেটে গুগোল এডসেন্সের মতো আরও কিছু প্রতিষ্ঠান আছে, আপনি তাদের বিজ্ঞাপন দেওয়ার কাজ করতে পারেন। এর মধ্যে তুলনামূলক জনপ্রিয়- AdBrite, Clicksor,Bidvertiser,Chitika,Infolinks ইত্যাদি।

৩ . ফ্রিল্যান্সঃ এটিই মূলত বহুল প্রচলিত পদ্ধতি। আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং সাইটে নিবন্ধন করে সদস্য হতে হবে। যাঁদের কাজ করিয়ে নেওয়া দরকার তাঁরা এইসব সাইটে কাজের বিজ্ঞাপন দিবেন। সেটি হতে পারে প্রোগ্রামিং বিষয়ক কিছু, বাগ ফিক্সিং, ওয়েব সাইট তৈরি অথবা ব্যক্তিগত সহকারীর কাজ! আপনি আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী সেখানে আবেদন (বিড) করবেন। কাজদাতা যদি আপনাকে পছন্দ করেন, তাহলে আপনি তাঁর কাজ করে দিয়ে বাজেট অনুযায়ী টাকা পাবেন। এক্ষেত্রে দক্ষতা এবং সততা যথেষ্ট হওয়া উচিৎ।
জনপ্রিয় কিছু ফ্রিল্যান্সিং সাইট: ওডেস্ক, ইল্যান্সফ্রিল্যান্সার।
ওডেস্ক

ওডেস্ক

ফ্রিল্যান্সার


৪. ব্লগ লেখাঃ একটি নির্দিষ্ট কিংবা একাধিক বিষয়ের উপর আপনি ব্লগ লিখবেন, সেখানে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে আয় করবেন। আপনার লেখা হতে হবে যথেষ্ট তথ্যবহুল। ভেবে দেখুন, আপনি যে বিষয়ে লিখছেন সেই একই বিষয়ে ইন্টারনেটে শত শত ব্লগ আছে, তাহলে ভিজিটর সেগুলো ছেড়ে আপনার ব্লগে কেন আসবে?
জনপ্রিয় বাংলা ব্লগ: টেকটিউনস,টিউনারপেজ,সামহোয়ারইন ব্লগ।
ইংরেজী ব্লগ : ম্যাশাবল, প্রোব্লগার।

৫. এফিলিয়েট মার্কেটিংঃ কোনও কোম্পানির এফিলিয়েট মেম্বার হলে তারা আপনাকে একটা লিংক দেবে। সেই লিংক আপনি বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করবেন। আপনার লিংকে ক্লিক করে কেউ যদি ওই পন্য কেনে, তাহলে লভ্যাংশ থেকে একটা নির্দিষ্ট অংশ আপনি পাবেন।

এই ধরনের আয় নির্ভর করবে আপনার মার্কেটিং দক্ষতা ও বিচক্ষনতার উপরে । 


৬. পিটিসিঃ  আপনাকে কিছু লিংক দেওয়া হবে, আপনি সেই লিংকে ক্লিক করবেন। এটি মূলত বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের উল্টো বিষয়। এক্ষেত্রে আপনার ক্লিক থেকে তারা যে লাভ পাচ্ছে, তার একটা ভাগ পাচ্ছেন আপনি। পিটিসি সাইটের জানা অজানা তথ্য। বিশ্বস্ত কিছু পিটিসি সাইট।

৭. ডোমেইন-হোস্টিং বিক্রয়ঃ ডোমেইন বিক্রয় এবং হোস্টিং রিসেল করে আপনি ভালো পরিমান একটা অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

৮. ডোমেইন পার্কঃ ধরুন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট নেই। আপনি তাঁর নামে একটা ডোমেইন কিনে রাখলেন। তিনি যখন ডোমেইন কিনতে গিয়ে দেখবেন তাঁর নামের ডোমেইন আপনি কিনে রেখেছেন, তখন নিশ্চয়ই সেটি তিনি পেতে চাইবেন। এবার আপনি ঝোপ বুঝে কোপ মারবেন। মাত্র ১০ডলারে কেনা ডোমেইন business.com বিক্রী হয়েছিল ৭ লাখ ডলারে। আর বারাক ওবামার নামের একটি ডোমেইন এখন পর্যন্ত ২১ লাখ ডলার দাম উঠেছে। (সুত্রঃ আর্নহেল্প) এটি ডোমেইন পার্কিং। ডোমেইন পার্ক করার পদ্ধতি নিয়ে পরে আলোচনা করা হবে।

৯. আর্টিকেল লেখাঃ বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করায় এমন ব্লগের জন্যে আর্টিকেল লিখে দিতে পারেন আপনি। ইন্টারনেটে আয় করার এটি অনেক ভালো একটি উপায়। ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা থাকলেই এই কাজে সাফল্য সম্ভব। প্রতি ৫০০ শব্দের আর্টিকেল লিখে ২ থেকে ১২ ডলার পর্যন্ত পাওয়া যায়।

১০. অন্যান্যঃ এছাড়াও ডিজিটাল পন্য তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন। ইবুক লিখে অনেকেই ভালো অংকের টাকা কামাচ্ছেন। কেনা-বেচা করেও আপনি অর্থের মুখ দেখতে পারবেন, কিছু কিনে রাখলেন পরবর্তীতে তুলনামূলক বেশি দামে বিক্রি করে দিবেন। একটা পদ্ধতি হল সার্ভে, বিভিন্ন প্রকার জরীপে অংশ নিতে পারেন আপনি। আরও কিছু পদ্ধতি হয়তো বাদ পরে গেছে, নিজে একটু ভাবুন, জানার চেষ্টা করুন।

পদ্ধতি যেটাই হোক, আপনাকে হতে হবে সৎ, নিষ্ঠাবান আর পরিশ্রমী। নয়তো শেষ পর্যন্ত আপনিও বলে বসবেন ‘ধুর! সব ভুয়া!’। আরেকটা বিষয় হল- আপনাকে অবশ্যই বিশ্বস্ত মাধ্যমে কাজ করতে হবে। কোথাও কাজ করার আগে সেটির বিযয়ে খোঁজখবর নিন।
ভালো থাকুন। দেশকে সমৃদ্ধ করতে সহায়তা করুন। সবার জন্যে শুভকামনা।
সূত্র: মুক্তকন্ঠ

অনলাইন আয়ের সবচেয়ে আলোচিত এবং সহজ,পিটিসি সাইট ।

পিটিসি নিয়ে আমি আগে বলেছি আবার বলছি দেখা যায় নিয়ে দেখি মানুষের আগ্রহের কমতি নেই
আর যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে সহজে আয় করতে চান তাদের কাছে পিটিসি অত্যন্ত আকর্ষনীয় বিষয়
অন্তত তাত্বিকভাবে কাজটি খুব সহজ। নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট ওপেন করবেন, নির্দিস্ট লিংকে ক্লিক করবেন। আপনার একাউন্টে টাকা জমা হতে থাকবে। আয়ের এরচেয়ে সহজ পথ হয়না
বাস্তবে এই পদ্ধতির পেছনে অন্য অনেকগুলি বিষয় জড়িত। যদি একাজে হাত দিতেই চান তাহলে সেটা জেনে নেয়াই ভাল
প্রথম কথা, ক্লিক করলে আপনাকে টাকা দেবে কেন ? কে দেবে ?
বর্তমান বিশ্ব চলে বিজ্ঞাপনের জোরে। আর ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের বিশাল যায়গা। এরই মধ্যে ছাপানো বিজ্ঞাপনকে ছাড়িয়ে গেছে ইন্টারনেট বিজ্ঞাপন। সব ধরনের কেনাকাটা করা যায় ইন্টারনেট ব্যবহার করেই, কাজেই সেই বিবেচনায় ইন্টারনেট বিজ্ঞাপন সুবিধেজনক
এখানেও রয়েছে প্রতিযোগিতা। আপনি কোন একটি বিষয়ে বিজ্ঞাপন দিলেন গুগলের মাধ্যমে, আরেকজনও দিল একই বিষয়ের বিজ্ঞাপন। গুগলের সার্চলিষ্টে কোনটি প্রাধান্য পাবে ?
গুগলের ফর্মুলা অনুযায়ী যে সাইট মানুষ বেশি ব্যবহার করে সেই সাইট। আর এখানেই ক্লিক করার বিষয়টি গুরুত্ব পায়
কোন বিশেষ সাইটে যদি ভিজিটর বেশি যায় তাহলে তারা স্বাভাবিকভাবেই প্রাধান্য পাবে। আর যার ভাগ্যে সেটা ঘটে না সে ভাড়া করা মানুষ দিয়ে তার লিংকে ক্লিক করিয়ে নিতে পারে। আপনি যখন পিটিসি লিংকে ক্লিক করবেন তখন আপনি সেই ভাড়াকরা ক্লিককারী। প্রতি ক্লিকের জন্য পেতে পারেন কয়েক সেন্ট থেকে কয়েক ডলার পর্যন্ত। যত বেশি ক্লিক তত বেশি টাকা
এজন্য আপনাকে যা করতে হয় তা হচ্ছে, পিটিসি সেবা দেয় এমন কোন সাইটে গিয়ে তাদের ফরম পুরন করে সদস্য হওয়া। সদস্য হলে আপনি একটি একাউন্ট নাম এবং পাশওয়ার্ড পাবেন
কাজ করার জন্য নিজের একাউন্টে ঢুকতে হবে। বিভিন্ন সাইটের কাজ করার পদ্ধতিতে কিছুটা ভিন্নতা থাকতে পারে তবে মুল পদ্ধতি মোটামুটি একইরকম। আপনি সেখানে এড দেখতে পাবেন যেখানে। এগুলিতেই আপনাকে ক্লিক করতে হবে। ক্লিক করার জন্য কয়েক সেকেন্ড সময় পাবেন (ধরুন ৩০ সেকেন্ড) ক্লিক করার পর কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করতে হবে, ক্লিক কনফার্ম মেসেজ না পাওয়া পর্যন্ত
কতগুলি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন সেটা নির্দিস্ট করা থাকবে এবং নির্ভর করবে তাদের ওপর। হয়ত একদিনে ২০টি ক্লিক করার সুযোগ পেলেন। ক্লিক করার কোটা শেষ হলে আপনার হিসেব জেনে নিতে পারেন সেখান থেকেই
আপনি টাকা কিভাবে পাবেন সেটা আপনাকেই ঠিক করে দিতে হবে
মোটামুটি এটাই নিয়ম
 আমাদের জন্য তো বটেই আমরা কাজ করতে চাই কম, আয় করতে চাই বেশি আমার মতে,পিটিসি সাইটে আয় করতে চাইলে সময় দিনবিভিন্ন ফোরাম,ফেসবুক গ্রুপ এবং অনলাইন আয়ের বিভিন্ন Website বা ব্লগ।
দিন দিন মানুষের আগ্রহ বেড়েই চলছে
কারন হিসাবে বলা চলে
# সহজ
# কোন কাজ জানতে হয় না
# ৩০-৪৫ মিনিট সময় ব্যয় করলে হয়।
# আয় কম বলা যাবে না। যেমন আমি নিয়োবাক্সে দেখেছি এখানে অনেকের আয় মাসিক লক্ষ টাকার উপরে (যাদের ডাইরেক্ট রেফারেল ৫০০০+) রেন্টেড কত হত পারে? আমি বিভিন্ন জায়গায়,Web এ এ্যাড দিয়ে রেফারেল বাড়াবার চেষ্টা করি। সেখানে আমি বিভিন্ন দেশের রেফারার পাই। USA,UK,BELZIUM,NETHERLAND,HONGKONG,INDIA,PAKISTAN এরা প্রতিদিন কাজ করে কিন্তু আমাদের দেশের অনেকে এখানে এ্যাকাউন্ট অপেন করে  দেখা যায় নিয়মিত কাজ করে না আবার অনেকে এত অল্প আয় দেখে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। আসুন দেখি ইউরোপ,আমেরিকা পারলে আমরা পারব না কেন।
তাহারা কি কৌশল পালন করে?
আর আজ আপনাদের বিস্তারিত বলার চেষ্টা করব।
PTC এর পুর্ন মিনিং হচ্ছে “Paid To Click” অর্থাৎ বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দাতারা যাদের বিজ্ঞাপনের বাজেট কম তারা তুলনামুলক কম মুল্যে পিটিসি সাইটে এড দেয় কিন্তু সেই এড দেখবে কে? তাই আমার আপনার মত লোকজন সেই এড গুলো দেখি এবং এই এড গুলো দেখার বিনিময়ে পিটিসি সাইট গুলো আমাদের নির্দিস্ট অর্থ প্রদান করে। আপনাকে সাইট গুলো প্রতিদিন একটি নির্দিস্ট পরিমান এড দিবে এবং আপনি সেই এড গুলো দেখবেন এবং প্রতি এড দেখার বিনিময়ে আপনাকে সর্বোচ্চ ১ সেন্ট পর্যন্ত পে করবে (ফ্রি মেম্বারশিপের ক্ষেত্রে) । এছাড়া আপনার রেফারেলে কেউ যদি ওই সাইটে রেজিস্ট্রেশন করে, তবে তাদের দেখা প্রতি এডের বিনিময়ে আপনি পাবেন সর্বোচ্চ ০.৫  সেন্ট করে (মেম্বারশিপের ক্ষেত্রে) । আপনি ভালো সাইট গুলো  থেকে গড়ে রেফারেল ছাড়া দৈনিক ৩-৫ সেন্ট আয় করতে পারবেন।  পিটিসি কাজ সম্পর্ক জানেন তাদের জন্য এই পোষ্ট নয় যারা নতুন তাদের জন্যই আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। ইন্টারনেটে অনেকে পিটিসি সাইট আছে যার বেশির ভাগই ভুয়া (scam) পেমেন্ট করেনা। তাই সবার কাছে অনুরোধ থাকবে কোন সাইট দেখেই কোন খোজ খবর না নিয়ে কাজ করা শুরু করবেন না যেন।পিটিসি সাইট গুলোর ৯০% ই ভুয়া অর্থাৎ স্ক্যাম। কিন্তু ওই ১০% পিটিসি থেকে সত্যি আয় করা যায়।
আজ আমি আপনাদের কতগুলি টেকনিক শিখিয়ে দিবো যেগুলো মেনে চললে ধরা খাবার সম্ভাবনা খুবই কম থাকবে। ইন্টারনেটে আয় এর অন্যতম উপায় হচ্ছে পিটিসি সাইট থেকে। প্রথমেই আপনাদের বলি আপনি যদি কোন কাজ এ দক্ষ হয়ে থাকেন ( যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন, এসইও,ওয়েব ডেপলপমেন্ট, প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ,ডাটা এন্টি বা অন্য যেকোন ধরনের সফটওয়্যারে) যদি আপনার দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে পিটিসি সাইটে কাজ করে নিজের মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না দয়া করে, সেক্ষেত্রে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে অধিক আয় করতে পারবেন, পিটিসি শুধু মাত্র তাদের জন্য 
যারা  যাদের দিনে কিছু ফ্রী সময় আছে কিন্ত কোন কাজ পারেন না ,
অনলাইনে আয়ের ব্যাপারে একেবারে নতুন বা আয়ের জন্য কাজ শিখছেন।
একেবারেই অলস ,গৃহিনী,.................
 যে সাইটে কাজ করবেন তার সম্পর্কে গুগলে (Googleএ সার্চ করুন সাইটটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।
মুলত ৪ ধরনের পিটিসি সাইট আছে:
  • ১. Elite PTC Site :- এই পিটিসি সাইট গুলো অনেক পুরনো, কোন রকম সমস্যা ছাড়াই নিয়মিত গ্রাহকদের পেমেন্ট করে আসছে। এই ধরনের পিটিসি সাইট খুব কম, অনেক খুজে বের করতে হয়, কিন্তু কাজ করার জন্য নিরাপদ।
  • ২. Legit PTC site :- পুরোনো সাইট, অতীতে কিছু সমস্যা দেখা গিয়েছিলো সেগুলো রিকভার করে বর্তমানে  গ্রাহকদের নিয়মিত পেমেন্ট করে যাচ্ছে, তবে স্ক্যাম হবার হাল্কা পাতলা সম্ভাবনাও আছে। কাজ করা যেতে পারে।
  • ৩. New PTC site :- এসব পিটিসি সাইট একবারেই নতুন লোভনীয় অফার যুক্ত, ম্যাক্সিমাম নিউ সাইট কিছুদিন পেমেন্ট করার পর স্ক্যাম হয়ে যায়, বাজারে এদের সংখ্যাই বেশি। কাজ করা প্রচুর রিস্কি এবং এখানে কাজ করে আয় করার সম্ভাবনা ৪০%। তাই নতুনদের এ ধরনের সাইট এড়িয়ে যাবার পরামর্শ রইলো।
  • ৪. Scam site!!! :- যেসব লিগিট বা নিউ সাইট গ্রাহকদের হটাৎ পেমেন্ট বন্ধ করে দেয়, উল্টা পালটা অ্যাকাউন্ট ব্যান করে দেয় সেগুলোকে Scam সাইট বলে। এসব সাইট থেকে ১০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০হাত দূরে থাকুন।
যদি কোন সাইট সম্পর্কে স্ক্যাম (scam) হিসেবে কোন তথ্যপান তাহলে ভুলেও সেই সাইটে কাজ করে সময় নষ্ট করবেন না।

প্রতি মাসে যারা ১০০$-৫০০$ আয় করতে চান

  • ১. আপনার হাতে যদি প্রতিদিন ৩০-৪৫ মিনিট সময় থাকে তবে এই ট্রিক্স গুলো দেখতে পারেন।
  • ২. প্রথমেই ১০টি এলিট পিটিসি সাইট নির্বাচন করুন। শুনতে খুব সহজ মনে হচ্ছে বাট এই খোজাটাই সবচে কঠিন। হাজার হাজার পিটিসি সাইট থেকে এলিট সাইট খুজতে জান বের হয়ে যাবে।  একটা কথা মনে রাখবেন এলিট সাইট পাওয়া এত সোজা কথা না, সাইট নির্বাচনের ক্ষেত্রে বেশি সময় দিন, গুগলে Top 10 Elite Ptc, Elite Ptc ইত্যাদি চটকদার কথা লিখে সার্চ দিন, দেখবেন অনেকেই ফাও ফাও সব সাইটকে এলিট লিখে রেফারেল ভিক্ষা চাইছে। সেই সব সাইটের নাম আবার গুগল এ লিখে সার্চ দিন, বিভিন্ন ফোরামে এবং ব্লগে যাবেন, ওই সাইট সম্পর্কে মানুষের  মন্তব্য দেখবেন।যদি গুগল এ খোজা খুজির সময় কোথাও ওই সাইট সম্পর্কে উল্টা পাল্টা বা স্ক্যাম হিসাবে তথ্য পান তবে ওই সাইট বাদ দিন। ২-১দিন খোজা খুজির কাজ করলে এমনি সব বুঝে যাবেন।
  • ৩. এমন এলিট সাইট নির্বাচন করুন যেগুলো রেফারেল ছাড়া আপনাকে দিনে ৩-৫সেন্ট পে করবে। কিছু সাইট আছে যেগুলো ৪টি এড দেখার বিনিময়ে আপনাকে ৪সেন্ট দিচ্ছে আবার কিছু সাইট আছে যেগুলো দিনে আপনাকে ঠিকই ৪সেন্ট পে করছে কিন্তু তার বিনিময়ে এড দেখাচ্ছে ১০-১২টি, মানে “পার এড পে” তারা খুব কম করছে, এতে করে আপনার বেশি সময় লাগবে ,সম্ভব হলে সেগুলো পরিহার করুন।
  • ৪. যেসব অরিজিনাল পিটিসি সাইটে দেখবেন প্রতি ক্লিকে আপনাকে সামান্য বেশি পে করছে বাট মিনিমাম পেমেন্টের পরিমান খুবই বেশি যেমন ১৫$ ২০$ এরকম তখন সেসব সাইটে অ্যাকাউন্ট খুলবেন না কারন রেফারেল ছাড়া সেই মিনিমাম পেমেন্টে পৌছাতে আপনার বছর কাবার হয়ে যাবে। সাধারানত যেসব এলিট অথবা লিগিট সাইটে  মিনিমাম ক্যাশ আউট ২$-৫$ সেগুলো সিলেক্ট করুন।
  • ৫. একটি পিসি অর্থাৎ একটি আইপি এড্রেস থেকে কোন পিটিসি সাইটে একটি মাত্র অ্যাকাউন্ট করা যাবে।
  • ৬. একই আইপি থেকে একাধিক অ্যাকাউন্ট করার চেস্টা করবেন না এতে ২টি অ্যাকাউন্টই ব্যান হবার সম্ভাবনা থাকে।
  • ৭. বিভিন্ন লোভনীয় অফার যুক্ত নতুন পিটিসি সাইট পরিহার করুন, যেমন দেখলেন অ্যাকাউন্ট খুললেই ১$ বোনাস অথবা ১ম ১০০০ জন পাবেন প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্ট এর সুবিধা ইত্যাদি ইত্যাদি, মনে রাখবেন এগুলো স্ক্যাম ছাড়া আর কিছুই না।
  • ৮. কাজ শুরু করার আগে আপনার যেসব বন্ধু বান্ধব, কাজিন, রিলেটিভ যারা পিটিসি সম্পর্কে জানেনা, তাদের কনভেন্স করে আপনার ডাইরেক্ট রেফারেল করে নিন, নূন্যতম ১০জন হলে খুব ভালো হয়, কারন ব্লগে ব্লগে নিজের পিটিসি সাইটের গুনগান করে রেফারেল চাওয়া নিজের ব্যাক্তিত্ব নস্ট করে এবং অন্যের বিরক্তির কারন হয়। তাছাড়া ব্লগে ব্লগে রেফারেল ভিক্ষা চাওয়া আমার ব্যক্তিগত ভাবে পছন্দ না।
  • ৯. সবসময় রেফারেলের সংখ্যা বাড়াতে চেস্টা করবেন কারন মুলত রেফারেলের সংখ্যার উপরেই আপনার ইনকামের পরিমান নির্ভর করবে। আপনার রেফারেল লিঙ্ক যেকোন পিটিসি অ্যাকাউন্ট এর ব্যানার অপশন এ থাকবে। ওই লিঙ্কের মাধ্যমে আপনার বন্ধুদের রেজিস্ট্রেশন করান।
  • ১০. সবসময় চেস্টা করবেন পরিচিত বা অন্য কারো রেফারেল এ যোগ দিতে, কারন আপনি যদি রেফারেল ছাড়া যোগ দেন তবে সাইটের এডমিন আপনাকে প্রতি মাসে মাসে আপনার অনুমুতি না নিয়ে বিভিন্য মানুষের কাছে  রেন্টেড রেফারেল হিসাবে বিক্রি করবে আর এই জিনিশ টা আমার কাছে ভালো লাগে না। আমার জন্য কারো যদি একটু উপকার হয় তবে ক্ষতি কি?
  • ১১. যদি কাজ করার ইচ্ছা থাকে তবে একটু কস্ট করে নিয়মিত কাজ করবেন কারন সাইটে নিয়মিত কাজ না করলে অর্থাৎ দিনে নির্দিস্ট সংখ্যক বিজ্ঞাপন না দেখলে আপনার রেফারেল এর ক্লিকে টাকা পাবেন না এবং একটি নির্দিস্ট সময় ইনএক্টিভ থাকলে আপনার পিটিসি অ্যাকাউন্ট অটোমেটিকেলি ডিলিট হয়ে যাবে।
  • ১২.  অনেক সময় অ্যাকাউন্ট খুলতে ঝামেলা হতে পারে বিশেষত যারা মোবাইল কোম্পানি গুলোর শেয়ারড আইপি ইউজ করে যেমন গ্রামীণ, বাংলালিঙ্ক, রবি, এয়ারটেল ইন্টারনেট। সেক্ষেত্রে যে কোন ভালো আইপি চেঞ্জার সফটওয়্যার দ্বারা আইপি চেঞ্জ করে অ্যাকাউন্ট টা খুলে নিতে পারেন।
  • ১৩. আপনি কিছু অর্থের বিনিময়ে নির্দিস্ট সময়ের জন্য (যেমন ১মাস) কিছু রেফারেল কিনতে পারেন। তবে এক্ষেত্রেও সাবধান, বুঝে শুনে টাকা ইনভেস্ট করবেন আর এক সাথে অনেক টাকা ইনভেস্ট করার দরকার নাই, ধরা খেলে নিজের চুল ছেড়া ছাড়া কোন উপায় থাকবে না।
  • ১৪. আপনাদের একটা ছোট্ট হিসাব দেখাই, Suppose আপনার প্রথম মাস ১০টি অ্যাকাউন্ট খুললেন, প্রত্যেক সাইট  দিনে ৪ সেন্ট করে পে করে। সুতরাং রেফারেল ছাড়া দিনে ১০টি সাইট থেকে আয় করতে পারবেন ৪০সেন্ট করে এবং মাসে (৪০*৩০)=১২০০সেন্ট মানে ১২ডলার মানে ৮৪০টাকা। আবার, ম্যাক্সিমাম সাইট গুলো পার রেফারেল ক্লিকে করে পে করে .০০৫সেন্ট করে।  আপনার যদি ১০জন ডাইরেক্ট রেফারেল থাকে আর  তাদের ডেইলি এভারেজ ক্লিক হয় ২.৫ তবে একটি সাইট থেকে আপনার ডেইলি ইনকাম (.০০৫*২.৫*১০)= ০.১২৫সেন্ট + আপনার নিজের ইনকাম ৪সেন্ট= (০.১২৫+৪)= ০.১৬৫ সেন্ট , সুতরাং ৩০দিনে আয় (০.১৬৫*৩০)= ৪৯.৫০ ডলার বা ৫০$ (প্রায়) বা ৩৫০০টাকা।আবার অনেক সাইট আছে যাদের কাছ থেকে রেফারেল রেন্ট করা যায় এবং তাদের দ্বারা আয় করা যায়।যেমন নিয়োবাক্সে আমার রেন্ট রেফারেলের সংখ্যা ১০০+ এবং প্রতি মাসে এই সংখ্যা বাড়ছে।(.০০৫*২.৫*১০০)= ১.২৫ ডলার মাসে   (১.২৫*৩০)= ৩৭.৫০ ডলার। (৩৭.৫*১০)= ৩৭৫ডলার।এভাবে যদি ১০ টা সাইট থেকে আয় করতে পারেন এবং রেফারেল বাড়াতে পারেন, তাহলে আপনার আয় হতে পারে মাসে লক্ষ টাকার।
  • ১৫. ১০টি সাইটের পিছনে আপনাকে প্রতিদিন সময় ব্যয় করতে হবে ৩০-৪৫মিনিট। একটি একটি করে ১০টি সাইটের এড দেখতে কিন্তু অনেক সময় লাগবে, ৫টি করে সাইট ৫টি টেব এ খুলবেন। প্রতি এডে ক্লিক করার পর পর ই ব্রাউজারের ইমেজ লোড অফ করে দিন তবে এড তারাতারি লোড হবে। এড দেখা শেষ হলে আবার ইমেজ লোড অন করুন এবং নতুন এডে ক্লিক করার পর একই পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
  • ১৬ . প্রতি ১৫দিনে একবার করে আপনার সাইট গুলো সম্পর্কে গুগলে খোজ খবর নিন যে সাইট ঠিক ঠাক আছে কিনা।
সূত্র: মুক্তকন্ঠ

পিটিসি সাইটে টাকা ইনভেস্টে কেন অনেক হিসাব প্রয়োজন

এর জন্য প্রথমেই সাহায্য নিন গুগল থেকে
দেখুন গুগল পেজর‌্যাংক কত
সাইটের এ্যালেক্সা র‌্যাংকি
ফোরাম খেয়াল করুন

প্রতি মাসে যারা ১০০$-৫০০$ আয় করতে চান

পিটিসি সাইটে টাকা খাটানোর আগে অনেক হিসাব মিলায় নিতে হবে
মেম্বারশীপ আপগ্রেড করুন
ডাইরেক্ট রেফারেল বাড়ান
রেন্টেড রেফারেল বাড়ান
রেফারেল রিসাইকেল করুন হিসাব করে
ভাল এ্যাভারেজ [১.৩৩+] রেফারেল ৬০ দিন বা তার বেশী দিন রাখুন।
অটো পে ইনাবল করে নিন।

পে'জা দিয়ে কিভাবে টাকা তুলবেন

অনলাইনে কয়েকটি জনপ্রিয় টাকা তুলার উপাযের মাঝে পে'জা ও একটি। পে'জা (২২/০২/২০১২ থেকে) ২৪০ টকিা ফি দিয়ে আপনার লোকাল ব্যাংক থেকে টাকা উঠাতে পারবেন। টাকা উঠাতে সাধারণত ৪-৫ দিন সময় লাগে।

পে'জায় কিভাবে এ্যাকাউন্ট ওপেন করবেন ?

সাইন আপ বাটনে কিল্ক করুন এবং পারসোনাল প্র অপশন সিলেক্ট করুন

সঠিকভাবে ফর্মটি পূরণ করুন এবং রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন। 


রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার পর আপনার একাউন্টে একটি ইমেইল যাবে পেজা থেকে যা কিনা আপনার ইমেইল এড্রেস ভ্যালিড কিনা তার প্রমান করার জন্য। 

তারপর, আপনি আপনার একাউন্টে গিয়ে আকাউন্ট ভ্যালিড লিংক এ কিল্ক করুন।

এরপর, আপনাকে একাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে। একাউন্ট ভেরিফাই  করার জন্য অবশ্যয় Passport, Driving Licence অথবা Natoinal ID card এবং Bank Statement (ছয় মাস ভ্যালিড) থাকতে হবে।

এখন আপনার একাউন্টে গিয়ে ভেরিফিকেশন অপশনে গিয়ে উপূরুক্ত আইডি ও ব্যাংক স্টেটমেন্ট স্ক্যান ( স্ক্যান কপিটি অবশ্যয় স্পষ্ট হতে হবে) করে ভেরিফিকেশনের জন্য পাঠিয়ে দিন।

আশা করি ২-৩ দিনের মধ্যে আপনার একাউন্ট গ্রহনযোগ্য হলে, পেজা একাউন্ট ভেরিফাই করে দিবে

আর তা না হলে আপনাকে জানিয়ে দিবে আপনার একাউন্ট গ্রহন করা হইনি।

এ্যাকাউন্ট ভেরিফাই কিভাবে করবেন

কিভাবে আপনার ব্যাংক এ্যাকাউন্ট যোগ করবেন
পে'জা থেকে পে'জায় টাকা ট্রান্সফার:
পে'জা থেকে আমি যেভাবে ডাচ -বাংলা ব্যাংকে টাকা উঠায়: